ক্রীড়া প্রতিবেদক:
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই পথ হারিয়েছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। ২৩ রান তুলতেই সাজঘরে ফিরেছিলেন টপ অর্ডারের তিন ব্যাটার। এমন জায়গা থেকে দলকে একা হাতে টেনে তোলেন তাওহিদ হৃদয়। পরিস্থিতির দাবি মিটিয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে দলকে জিতিয়েছেন, পেয়েছেন সেঞ্চুরির দেখাও।
দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে ৫৭ বলে ১০৮ রান করেছেন হৃদয়। তার এমন ইনিংসে ভর করেই জয়ের দেখা পেয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। তাইতো ম্যাচসেরার পুরস্কারও উঠেছে এই মিডল অর্ডার ব্যাটারের হাতে।
ম্যাচ শেষে হৃদয় বলেন, ‘আমি শুধু চেষ্টা করেছি তাড়াতাড়ি ম্যাচটা শেষ করার। আমি সেঞ্চুরির জন্য খেলিনি। ৯০ রানের পরেও না। চেষ্টা করেছি ম্যাচ শেষ করার। প্রত্যেক ব্যাটসম্যানেরই স্বপ্ন থাকে একশ করার। গত বছর সুযোগ ছিল, হয়নি। এবার হয়েছে। উইকেট গেলেও আমার পরিকল্পনা ছিল মেরে খেলার।’
হৃদয়ের কাছে মিরপুরের উইকেট এদিন তুলনামূলক ভালোই মনে হয়েছে, ‘অন্য দিনের তুলনায় উইকেট ভালো ছিল।’ ইনিংসে ৭ ছক্কার মধ্যে কোনটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে? এমন প্রশ্নে হৃদয় বলেন, ‘কোনটা বলতে পারব না। কিন্তু ৬ মারতে ভালোই লাগে।’
বড় ছয় মারা নিয়ে হৃদয় বলেন, ‘যেটা বললেন, ছয় মারতে পাওয়ার (দরকার হয়), বড় প্লেয়াররা ওয়েস্ট ইন্ডিজের যারা আছে, তারাই বড় ছয় মারে। আমাদের দেশের ব্যাটাররাও বড় ছয় মারে। আপনি যদি খেয়াল করে দেখেন, (পাওয়ার থাকলে) প্রত্যেকটা ব্যাটারই বড় বড় ছয় মারতে পারে।’
এই সংবাদটি পড়া হয়েছে : 1K বার