স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশে দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট ও অর্থপাচারকারীরা বেপরোয়া হলেও বিমানের অস্বাভাবিক ভাড়া বৃদ্ধি ও আকাশচুম্বী হজ প্যাকেজ ঘোষণা দিয়ে ধর্মপ্রাণ মানুষের জন্য হজ গমন কঠিন করা হয়েছে।
ইসলামি মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদের মতবিনিময়সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। ইসলামি মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ বুধবার রাজধানীর পুরানা পল্টনের দ্য রুফটপ রেস্তোরাঁয় এ মতবিনিময়ের আয়োজন করে। বক্তারা বলেন, মুসলিম প্রধান বাংলাদেশে হজ পালন করতে ভর্তুকি দিয়ে সরকারের সহযোগিতা করা জনদাবি হলেও সরকার তা না করে হজযাত্রীদের ওপর অবাস্তব খরচের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছে। ইসলামি মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ সভাপতি শহিদুল ইসলাম কবিরের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মুফতি মোস্তাফিজুর রহমানের পরিচালনায় ‘হজের অস্বাভাবিক ব্যয় নির্ধারণঃ বাংলাদেশের হজ যাত্রার ভবিষ্যৎ কোন পথে?’ শীর্ষক মতবিনিময় ও ইফতার মাহফিলে আরও বক্তৃতা করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব প্রকৌশলী আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, হোটেল রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি ওসমান গনি, ইসলামি বুদ্ধিজীবী ফ্রন্টের আহ্বায়ক প্রকৌশলী আবদুল হান্নান আল হাদী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ আবুল কাশেম, ইসলামি মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াদুদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহবিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম মহাসচিব ও দৈনিক যুগান্তরের বিশেষ প্রতিনিধি শেখ মামুনুর রশীদ, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক নাছির উদ্দীন, ইসলামি শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা খলিলুর রহমান ও জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা কামাল উদ্দীন সিরাজ। বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব শেখ মামুনুর রশীদ বলেন, দিন দিন যেভাবে খরচ বাড়ছে তাতে দেশের সাধারণ মুসলমানরা হজ পালন করতে পারবেন না। কালো টাকার মালিক, ঘুসখোর এবং দুর্নীতিবাজরাই ভবিষ্যতে হজ পালন করতে যাবে। তাই হজের খরচ যৌক্তিক পর্যায়ে আনতে হবে।
স্বাধীনতার ৫২ বছরে মাতৃভূমি বাংলাদেশে দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট ও অর্থপাচারকারীরা বেপরোয়া হলেও বিমানের অস্বাভাবিক ভাড়া বৃদ্ধি ও আকাশচুম্বী হজ প্যাকেজ ঘোষণা দিয়ে ধর্মপ্রাণ মানুষের জন্য হজ গমন কঠিন করা হয়েছে।
ইসলামি মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদের মতবিনিময়সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
ইসলামি মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ বুধবার রাজধানীর পুরানা পল্টনের দ্য রুফটপ রেস্তোরাঁয় এ মতবিনিময়ের আয়োজন করে।
বক্তারা বলেন, মুসলিম প্রধান বাংলাদেশে হজ পালন করতে ভর্তুকি দিয়ে সরকারের সহযোগিতা করা জনদাবি হলেও সরকার তা না করে হজযাত্রীদের ওপর অবাস্তব খরচের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছে।
ইসলামি মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ সভাপতি শহিদুল ইসলাম কবিরের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মুফতি মোস্তাফিজুর রহমানের পরিচালনায় ‘হজের অস্বাভাবিক ব্যয় নির্ধারণঃ বাংলাদেশের হজ যাত্রার ভবিষ্যৎ কোন পথে?’ শীর্ষক মতবিনিময় ও ইফতার মাহফিলে আরও বক্তৃতা করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব প্রকৌশলী আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, হোটেল রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি ওসমান গনি, ইসলামি বুদ্ধিজীবী ফ্রন্টের আহ্বায়ক প্রকৌশলী আবদুল হান্নান আল হাদী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ আবুল কাশেম, ইসলামি মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াদুদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহবিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম মহাসচিব ও দৈনিক যুগান্তরের বিশেষ প্রতিনিধি শেখ মামুনুর রশীদ, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক নাছির উদ্দীন, ইসলামি শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা খলিলুর রহমান ও জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা কামাল উদ্দীন সিরাজ।
বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব শেখ মামুনুর রশীদ বলেন, দিন দিন যেভাবে খরচ বাড়ছে তাতে দেশের সাধারণ মুসলমানরা হজ পালন করতে পারবেন না। কালো টাকার মালিক, ঘুসখোর এবং দুর্নীতিবাজরাই ভবিষ্যতে হজ পালন করতে যাবে। তাই হজের খরচ যৌক্তিক পর্যায়ে আনতে হবে।
এই সংবাদটি পড়া হয়েছে : 1K বার