মৌলভীবাজার সংবাদদাতা:
একদিন পরেই মৌলভীবাজার পৌরসভার সম্মুখ থেকে সরে গেল ফুচকার হাট। মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রিপনের কড়া হুশিয়ারির পর ফুচকার দোকানীরা সরিয়ে নিয়েছে তাঁদের হাট।
জানা যায়, আইনজীবী সুজন হত্যাকান্ডের পর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুর রহিম রিপনের পরোক্ষ মদদে ২০ পর পুনরায় গত শনিবার ফুচকার হাট বসে। এ-সংক্রান্ত সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে চাউর হয়। এরপর সংবাদের প্রয়োজনে সাংবাদিকরা রিপনের প্রতিক্রিয়াপূর্ণ বক্তব্যের জন্য তাঁর শরণাপন্ন হন।
তিনি এসময় বলেন, এসব বিষয়ে তিনি জড়িত নন বা তাঁর ইমেজ নষ্ট করতে কেউ প্রচারণা চালাচ্ছে। তাছাড়া বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ফোরামে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা সমালোচনা হয়। এরই প্রেক্ষিতে গতকাল রোববার বিকেলে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুর রহিম রিপন, মৌলভীবাজারের পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট আব্দুল মতিন চৌধুরী, এডভোকেট নিয়ামুল হক ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ফুচকার দোকানদারদের এখান থেকে সরে যাওয়ার জন্য কড়া ভাষায় বলেন। এর ফলে আজ সোমবার ওখান থেকে হাট সরিয়ে নেয়া হয়।
মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুর রহিম রিপন বলেন, শহরের মধ্যে এই এলাকাটি একটি পরিচ্ছন্ন ও আইকনিক। পাশেই একটি স্কুল ও কলেজ রয়েছে। তাছাড়া পৌর নাগরিকরা চায়না এখানে ফুচকার হাট বসুক।
উল্লেখ্য, গত ৬ এপ্রিল কিশোর গ্যাং এর ছুরিকাঘাতে নিহত হন মৌলভীবাজার জেলা বারের আইনজীবী সুজন মিয়া। তারপর থেকে পৌরসভার সম্মুখে ফুচকার হাট বন্ধ থাকে। গত শনিবার পুনরায় হাট বসলে এটি বন্ধের জন্য গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড় উঠে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: আব্দুল খালিক
আইন-উপদেষ্টা: ব্যারিস্টার ফয়সাল দস্তগীর, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট।
উপ-সম্পাদকঃ ফুজেল আহমদ
প্রকাশক কর্তৃক উত্তরা অফসেট প্রিন্টার্স কলেজ রোড, বিয়ানীবাজার, সিলেট থেকে মুদ্রিত ও শরীফা বিবি হাউজ, মেওয়া থেকে প্রকাশিত।
বানিজ্যিক কার্যালয় :
উত্তর বাজার মেইন রোড বিয়ানীবাজার, সিলেট।
ই-মেইল: dailyjalalabadi@gmail.com
মোবাইল: ০১৮১৯-৫৬৪৮৮১, ০১৭৩৮১১৬৫১২।