স্টাফ রিপোর্টার:
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, রাশেদ খান মেনন, আতিকুল ইসলাম, আ ক ম সারেয়ার বাদশাকে নতুন করে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এছাড়াও মুগদা থানার হত্যাচেষ্টা মামলায় হবিগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
সোমবার (২১ জুলাই) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক পুলিশের আবেদন মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।
এর আগে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পুলিশের পক্ষ থেকে এ আবেদন করা হয়। পরে শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।
এ দিন ১০টা ৭মিনিটের দিকে তাকে কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় আদালতের হাজতখানা থেকে এজলাসে হাজির করা হয়। এরপর গ্রেপ্তার দেখানোর বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। শুনানির শেষে আদালত তাকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। পরে তাকে আবারও হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ঢাকা জজকোর্টের আইনজীবী আব্দুল আছেত শামীম আদালতের কাজ শেষে বাসায় ফিরছিলেন। পথিমধ্যে মুগদা থানাধীন বাবু ডাক্তারের গলিতে আসামির ছোঁড়া রাবার বুলেট তার হাতে, কপালে, বুকে, চোয়ালে ও পেটে লাগে। পরে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হন তিনি। এ ঘটনায় গত ১ সেপ্টেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৫১ জনকে এজাহারনামীয় আসামি করে মুগদা থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী আব্দুল আছেত। মামলায় সায়েদুল হক সুমন ২৫ নাম্বার এজাহারনামীয় আসামি। এর আগে গত ২১ অক্টোবর রাত দেড়টার দিকে রাজধানীর মিরপুর এলাকা থেকে সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সম্পাদক ও প্রকাশক: আব্দুল খালিক
আইন-উপদেষ্টা: ব্যারিস্টার ফয়সাল দস্তগীর, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট।
উপ-সম্পাদকঃ ফুজেল আহমদ
প্রকাশক কর্তৃক উত্তরা অফসেট প্রিন্টার্স কলেজ রোড, বিয়ানীবাজার, সিলেট থেকে মুদ্রিত ও শরীফা বিবি হাউজ, মেওয়া থেকে প্রকাশিত।
বানিজ্যিক কার্যালয় :
উত্তর বাজার মেইন রোড বিয়ানীবাজার, সিলেট।
ই-মেইল: dailyjalalabadi@gmail.com
মোবাইল: ০১৮১৯-৫৬৪৮৮১, ০১৭৩৮১১৬৫১২।